প্রশ্ন ফাঁসে দুর্নীতি ও অযোগ্যতার বিস্তার
- ১০ জুলাই ২০২৪, ২৬ আষাঢ় ১৪৩১, ৩ মহররম ১৪৪৬
বাংলাদেশে নিয়োগ, ভর্তি পরীক্ষা, অ্যাকাডেমিক পরীক্ষা সবখানেই আছে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা। প্রশ্ন ফাঁস করে কিছু মানুষ সম্পদের পাহাড় গড়ছে, অন্যদিকে নানা সাফল্যের পালক উঠছে অযোগ্যদের মাথায়৷
অনেক ক্ষেত্রে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনার পর মামলা হয়, অভিযুক্তরা গ্রেফতারও হয়। গ্রেফতার হলেও অপরাধীরা কি শাস্তি পায়?
বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)-র প্রশ্ন ফাঁসে জড়িত অভিযোগে ১৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ ১৭ জনের মধ্যে আলোচনার শীর্ষে আছেন পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালক আবেদ আলী। তিনি বছরের পর বছর সরকারি এই গুরুত্বপূর্ণ চাকরির প্রশ্ন ফাঁস করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন বলে অভিযোগ। প্রশ্ন ফাঁস-কাণ্ডে তার সাথে পিএসপির কয়েকজন কর্মকর্তাও জড়িত ছিলেন।
পিএসসির বর্তমান চেয়ারম্যান মো: সোহরাব হোসাইন এখনো যেন প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি নানাভাবে অস্বীকারের চেষ্টা করছেন। তিনি মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন,‘যে প্রক্রিয়ায় চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রশ্নপত্র পাঠানো হয়, সেখানে ফাঁস করার সুযোগ খুব কম।তবে তিনি এ-ও বলেছেন,‘তারপরও বিষয়টি নিয়ে তদন্ত হচ্ছে। যদি কারো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়, সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি বলেন,‘ব্যক্তিগতভাবে অনেকেই প্রশ্ন বানিয়ে ফেসবুকে আপলোড করেন এবং সেটিকে পিএসসির প্রশ্ন দাবি করেন।



